*/
OrdinaryITPostAd

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম জেনে রাখুন

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম এর সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না আর সঠিক তথ্য পেতে এবং এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা দেখতে আরো সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ এর সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু জানতে নিচের আর্টিকেলগুলি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আশা করি এর সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু বুঝতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম ঢোক গিলতে গেলে গলা ব্যথা (সোর থ্রোট) সাধারণত ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (যেমন: স্ট্রেপ্টোকক্কাল ইনফেকশন), ঠান্ডা লাগা বা টনসিলের কারণে হয়ে থাকে। এই ধরনের সমস্যায় কিছু সাধারণ ওষুধ ও চিকিৎসা পদ্ধতি আছে, তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

তবে গলা ব্যথা কমানোর জন্য সাধারণত ব্যবহৃত কিছু ওষুধের নাম নিচে দেওয়া হলো: ব্যথানাশক ও জ্বরের ওষুধ Paracetamol (প্যারাসিটামল) – ব্যথা ও জ্বর কমাতে সহায়তা করে। Ibuprofen (ইবুপ্রোফেন) – প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে (গ্যাস্ট্রিক থাকলে সাবধানে খেতে হয়)।

গার্গল বা অ্যান্টিসেপটিক থ্রোট স্প্রে/লোজেঞ্জ Betadine Gargle (বেটাডিন গার্গল) – গলা জীবাণুমুক্ত করতে সাহায্য করে। Strepsils lozenges (স্ট্রেপসিলস) – গলা ব্যথা কমাতে চুষে খাওয়া হয়। Vicks Cough Drops / Honitus Lozenges – কিছুটা আরাম দেয়। অ্যান্টিবায়োটিক (শুধু ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনে, ডাক্তার দেখিয়ে) Azithromycin Cefuroxime Amoxicillin + Clavulanic Acid

প্রাকৃতিক উপায় গরম পানি দিয়ে গার্গল করা (লবণ মিশিয়ে) আদা-চা, মধু-লেবু মিশিয়ে গরম পানি পান সতর্কতা: যদি গলার ব্যথা ২-৩ দিনের বেশি স্থায়ী হয় ঢোক গিলতে খুব কষ্ট হয় বা গলা ফুলে যায় জ্বর অনেক বেশি থাকে বা ঘন ঘন ফিরে আসে তাহলে অবশ্যই একজন MBBS ডাক্তার বা ENT স্পেশালিস্ট দেখানো উচিত।

সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ

সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ সর্দি, কাশি এবং গলা ব্যথা সাধারণত ঠান্ডা লাগা বা ভাইরাল ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে। নিচে কিছু সাধারণ ওষুধ ও ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করা হলো, তবে যদি উপসর্গ বেশি দিন স্থায়ী হয় বা জ্বর, শ্বাসকষ্ট বা অন্য কোনো জটিলতা দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সর্দি ও কাশির জন্য ওষুধ: সিটিরিজিন (Cetirizine) – সর্দি বা হাঁচির জন্য: সাধারণত রাতে ১০ মিগ্রা খাওয়া হয়। পারাসিটামল (Paracetamol) – জ্বর বা শরীর ব্যথার জন্য: যেমন: Napa, Ace ইত্যাদি। এন্টিটাসিভ সিরাপ (কাশির সিরাপ): শুকনো কাশির জন্য: Dextromethorphan, เช่น: TUSKA, Benadryl Dry Cough

কফসহ কাশির জন্য: Ambroxol, Guaifenesin, Bromhexine (যেমন: Tusca Plus, Ambrox) লুজেনজ বা গার্গল ট্যাবলেট (গলা ব্যথার জন্য): Strepsils, Vicks, Betadine gargle ইত্যাদি। ঘরোয়া প্রতিকার: গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে গার্গল করুন দিনে ২–৩ বার। আদা, লেবু ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। গরম পানি বা ভেষজ চা পান করুন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পানি পান নিশ্চিত করুন।

সতর্কতা: ৫ দিনের বেশি যদি লক্ষণ থাকে বা কাশি ক্রমাগত বাড়ে, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বা কফে রক্ত দেখা যায়—তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। শিশু, গর্ভবতী নারী বা যাদের আগে থেকেই হাঁপানি/অ্যাজমা আছে, তাদের ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়ার আগে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন।

গলা ব্যথার ঔষধ এন্টিবায়োটিক

গলা ব্যথার ঔষধ এন্টিবায়োটিক গলা ব্যথা (throat pain) অনেক কারণে হতে পারে—যেমন ভাইরাস সংক্রমণ, ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (যেমন স্ট্রেপ থ্রোট), অ্যালার্জি, ঠান্ডা, বা টনসিলাইটিস। যদি গলা ব্যথার কারণ ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ হয়, তখন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে এটি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে নিতে হবে।

সাধারণভাবে ব্যবহৃত কিছু এন্টিবায়োটিক (ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণে): Amoxicillin – সবচেয়ে প্রচলিত, বিশেষ করে স্ট্রেপ থ্রোটে। Azithromycin – যারা পেনিসিলিনে অ্যালার্জিক তাদের জন্য বিকল্প। Cefuroxime / Cephalexin – অন্য কিছু বিকল্প সেফালোস্পোরিন গ্রুপের। Clarithromycin – মাঝে মাঝে ব্যবহৃত হয়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক: ভাইরাস সংক্রমণে এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। এমন ক্ষেত্রে গরম পানির গার্গল, প্যারাসিটামল বা অন্যান্য সিম্পটমেটিক ওষুধ বেশি উপকারী। এন্টিবায়োটিক সঠিক মাত্রায় ও নির্ধারিত সময় পর্যন্ত খেতে হয়—না হলে সংক্রমণ আবার ফিরে আসতে পারে এবং অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স তৈরি হতে পারে।

আপনার গলা ব্যথার প্রকৃতি নির্ণয় করার জন্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। আপনার উপসর্গ যদি থাকে: ৩৮ ডিগ্রির বেশি জ্বর গলার মধ্যে সাদা বা হলুদ রঙের পুঁজ গলা ফুলে যাওয়া টনসিল বড় হয়ে যাওয়া তবে ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ হতে পারে এবং ডাক্তার আপনার জন্য এন্টিবায়োটিক নির্ধারণ করবেন।

গলা ব্যথার ঔষধ নাম

গলা ব্যথার ঔষধ নাম গলা ব্যথার জন্য কিছু সাধারণ ঔষধ ও তাদের নাম নিচে দেওয়া হলো। তবে মনে রাখবেন, সঠিক চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো। সাধারণভাবে ব্যবহৃত গলা ব্যথার ঔষধ: পেইন রিলিভার (ব্যথা কমানোর ঔষধ): Paracetamol (প্যারাসিটামল) – যেমন: Napa, Ace

Ibuprofen (আইবুপ্রোফেন) – যেমন: Nurofen, Fenbid (গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থাকলে সাবধানতা জরুরি) গার্গল বা কণ্ঠনালীর জীবাণুনাশক: Hexisol gargle Betadine gargle লোজেঞ্জ (চুষে খাওয়ার ট্যাবলেট): Strepsils Vicks throat lozenges Tyrozets এন্টিবায়োটিক (ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থাকলে): শুধুমাত্র ডাক্তারের পরামর্শে খাওয়া উচিত
  • Azithromycin 
  • Cefuroxime
  • Amoxicillin + Clavulanic acid (Augmentin)

অ্যালার্জি থাকলে: Antihistamines – যেমন: Cetirizine (Alergin, Virlina) আপনার গলা ব্যথা যদি ৩-৫ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, সঙ্গে জ্বর, কাশি, বা গিলতে কষ্ট হয়, তাহলে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা জরুরি।

কাশি ও গলা ব্যথার হয় কেনো 

কাশি ও গলা ব্যথার হয় কেনো কাশি (কাশি হওয়া) ও গলা ব্যথা হওয়ার পেছনে বেশ কিছু সাধারণ কারণ থাকতে পারে। নিচে এগুলোর কিছু ব্যাখ্যা দেওয়া হলো: সাধারণ ঠান্ডা বা ভাইরাল সংক্রমণ কারণ: ভাইরাস যেমন রাইনোভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা বা করোনাভাইরাস। লক্ষণ: হালকা থেকে মাঝারি কাশি, গলা ব্যথা, হাঁচি, নাক বন্ধ/গলা শুকিয়ে যাওয়া।

সমাধান: বিশ্রাম, গরম পানি পান, লবণ পানি দিয়ে গারগল করা। ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (যেমন টনসিলাইটিস বা স্ট্রেপ থ্রোট) কারণ: স্ট্রেপ্টোকক্কাস ব্যাকটেরিয়া। লক্ষণ: তীব্র গলা ব্যথা, কণ্ঠে ঘষাঘষি লাগা, জ্বর, গলায় সাদা বা হলুদ দাগ। সমাধান: চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক নিতে হতে পারে।

অ্যালার্জি কারণ: ধুলোবালি, ফুলের রেণু, পশুর লোম ইত্যাদি। লক্ষণ: চুলকানি, কাশি, হাঁচি, গলা চুলকানো বা ব্যথা। সমাধান: অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলা, প্রয়োজনে অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ। দূষণ বা ধোঁয়ার প্রভাব কারণ: ধোঁয়া, ধুলো, সিগারেটের ধোঁয়া ইত্যাদি। লক্ষণ: শুকনো কাশি, গলা জ্বালা করা বা ব্যথা।

সমাধান: পরিষ্কার বাতাসে থাকা, মুখে মাস্ক ব্যবহার করা। অ্যাসিড রিফ্লাক্স (GERD) কারণ: পাকস্থলীর অ্যাসিড গলায় উঠে যাওয়া। লক্ষণ: গলা ব্যথা, কাশি, বুকজ্বালা। সমাধান: খাবারে নিয়ম মানা, ওষুধ প্রয়োগ (যেমন অ্যান্টাসিড)। কখন ডাক্তার দেখাবেন  কাশি বা গলা ব্যথা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হলে কাশির সঙ্গে রক্ত এলে খুব বেশি জ্বর বা শ্বাস নিতে কষ্ট হলে শিশু বা বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে লক্ষণ গুরুতর হলে

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার কারণ

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার কারণ ঢোক গিলতে গলা ব্যথার কয়েকটি সাধারণ কারণ থাকতে পারে। নিচে কিছু সম্ভাব্য কারণ উল্লেখ করা হলো: গলা ব্যথা বা গলার সংক্রমণ (সোর থ্রোট): ভাইরাসজনিত (যেমন: সর্দি-কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা) ব্যাকটেরিয়াজনিত (যেমন: স্ট্রেপ্টোকক্কাস, টনসিলাইটিস)

লক্ষণ: গলা লাল হয়ে যাওয়া, টনসিল ফুলে যাওয়া, ঢোক গিলতে ব্যথা লাগা, কখনো জ্বর টনসিলাইটিস: টনসিল ফুলে যায় এবং লাল হয় ঢোক গিলতে কষ্ট হয় ও ব্যথা লাগে জ্বর ও কণ্ঠ ভারি হয়ে যেতে পারে গলায় খুসখুসে বা শুষ্কতা: ঠাণ্ডা আবহাওয়া, ধুলোবালি বা শুষ্ক বাতাস পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া ধূমপান বা ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসা

অ্যাসিড রিফ্লাক্স (GERD): পাকস্থলীর অ্যাসিড গলা পর্যন্ত উঠে আসে ঢোক গিলতে ব্যথা লাগা, গলা জ্বালা করা, মাঝে মাঝে কাশি বা গলা শুকিয়ে যাওয়া অ্যালার্জি: ধুলা, ফুলের রেণু বা পশুর লোমের প্রতি অ্যালার্জি গলা চুলকায় বা ব্যথা করে আঘাত বা অতিরিক্ত ব্যবহার: জোরে কথা বলা, চিৎকার করা বা বেশি সময় ধরে কথা বলার ফলে গলার পেশিতে চাপ পড়ে

ফলে গলা ব্যথা ও ঢোক গিলতে কষ্ট হয় কখন ডাক্তার দেখানো উচিত? ব্যথা ৩ দিনের বেশি স্থায়ী হলে গলায় পুঁজ বা সাদা দাগ দেখা গেলে খুব বেশি জ্বর বা শ্বাস নিতে কষ্ট হলে ঘন ঘন এমন ব্যথা হলে প্রয়োজনে একজন সাধারণ চিকিৎসক বা নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ (ENT specialist) এর পরামর্শ নিন।

গলা ব্যাথার ঔষধের নাম হোমিওপ্যাথি

গলা ব্যাথার ঔষধের নাম হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিতে গলা ব্যথার জন্য অনেক ধরনের ঔষধ আছে, এবং কোনটি উপযুক্ত হবে তা নির্ভর করে রোগীর উপসর্গ ও শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী। তবে কিছু সাধারণভাবে ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ওষুধের নাম নিচে দেওয়া হলো:

গলা ব্যথার জন্য সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ: Belladonna গলা হঠাৎ করে খুব লাল ও ফোলা হয়ে গেলে তীব্র ব্যথা ও জ্বরের সঙ্গে Hepar Sulphuris Calcareum (Hepar Sulph) গলায় কাঁটা বা সুচ ফোটানোর মতো ব্যথা ঠান্ডা হাওয়ায় গলা ব্যথা বাড়ে Phytolacca গলা অনেক ফোলা ও শক্ত হয়ে গেলে।

কথা বলতে বা গিলতে খুব কষ্ট হলে Mercurius Solubilis মুখে দুর্গন্ধ, অতিরিক্ত লালা পড়া গলায় জ্বালা ও ইনফেকশন জনিত ব্যথা Lachesis গলায় কিছু চাপ পড়লে বা টাইট জামা পরলে ব্যথা বেড়ে যায় বাম পাশে ব্যথা বেশি Bryonia গলা শুকনো ও ব্যথা বেশি গিলতে কষ্ট হয় এবং বিশ্রাম পেলে উপশম হয়।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগীর শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ অনুযায়ী ওষুধ নির্বাচন করা হয়, তাই একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

গলা ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম

গলা ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম গলা ব্যথার জন্য সাধারণত ব্যবহৃত কয়েকটি ওষুধের নাম নিচে দেওয়া হলো। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করা উচিত: ব্যথা উপশমকারী ওষুধ (Pain Relievers): Paracetamol (প্যারাসিটামল) – হালকা থেকে মাঝারি ব্যথার জন্য। 

Ibuprofen (আইবুপ্রোফেন) – গলা ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে কার্যকর। গলায় জীবাণুজনিত সংক্রমণ হলে: Azithromycin (অ্যাজিথ্রোমাইসিন) – যদি ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন হয়। Cefixime (সেফিক্সিম) – কিছু ক্ষেত্রে দেওয়া হয়। Amoxicillin (অ্যামোক্সিসিলিন) – স্ট্রেপথ্রোট বা টনসিলাইটিস হলে ব্যবহৃত হয়।

গার্গল বা লোকাল ট্রিটমেন্ট: Strepsils (স্ট্রেপসিলস) – চুষে খাওয়ার লজেন্স, জীবাণুনাশক ও ব্যথা উপশম করে। Betadine Gargle (বেটাডিন গার্গল) – গলা পরিষ্কার ও জীবাণু ধ্বংসে কার্যকর। আপনার যদি জ্বর, গিলতে কষ্ট, টনসিল ফুলে যাওয়া, বা দীর্ঘদিন ধরে গলা ব্যথা থাকে, তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কারণ এতে ভাইরাল, ব্যাকটেরিয়াল বা অন্য কোনো জটিলতা জড়িত থাকতে পারে।

দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ

দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ দ্রুত গলা ব্যাথা কমাতে কিছু কার্যকর ওষুধ ও ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে। তবে, আপনার গলা ব্যথার কারণ যদি ইনফেকশন, ঠান্ডা লাগা, টনসিল বা অ্যালার্জি হয়, তাহলে চিকিৎসার ধরন ভিন্ন হতে পারে। নিচে কিছু সাধারণ ওষুধ ও পরামর্শ দেওয়া হলো:

ওষুধ (ফার্মেসিতে পাওয়া যায়): লজেন্জ বা গার্গল ট্যাবলেট: Strepsils, Vicks Lozenges, বা Betadine Gargle এগুলো গলার ব্যথা ও অস্বস্তি কমায়। পেইন রিলিভার / ব্যথানাশক: Paracetamol (500mg) – ব্যথা ও জ্বর কমাতে কার্যকর। Ibuprofen (400mg) – যদি গলার সাথে ফোলা বা প্রদাহ থাকে।

অ্যান্টিসেপটিক গার্গল: Betadine gargle বা Savlon গার্গল – গলা জীবাণুমুক্ত করতে সহায়ক। অ্যান্টিবায়োটিক (ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া নয়): যেমন Azithromycin, Cefixime ইত্যাদি – শুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে খেতে হয়। ঘরোয়া প্রতিকার: নুন গরম পানিতে গার্গল – দিনে ৩–৪ বার।

গরম চা বা আদা চা – ব্যথা উপশমে সহায়ক। মধু ও লেবু গরম পানিতে মিশিয়ে খাওয়া – প্রদাহ ও ব্যথা কমায়। পর্যাপ্ত পানি পান – হাইড্রেট থাকা জরুরি। কখন ডাক্তার দেখাবেন: গলা ব্যথা ৩ দিনের বেশি থাকলে জ্বর, গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া বা গিলতে কষ্ট হলে গলায় সাদা বা হলুদ পুঁজ দেখলে।

লেখক এর মতামত

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল আপনাদের সাথে আলোচনা মুখ্য বিষয় ছিল ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম সাথে আরো আলোচনা করেছি সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ পরিপূর্ণ বিবরণ সম্বন্ধে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার অনেক ভালো লেগেছে।

আজকের আর্টিকেলটি পরে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, এবং কোন কোন বিষয়গুলি আপনার ভালো লেগেছে আপনার নিকটস্থ বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এমনই গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষানীয় আর্টিকেল প্রতিদিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন, আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রোকন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url