*/
OrdinaryITPostAd

গর্ভাবস্থায় কত মাস থেকে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হয়

গর্ভাবস্থায় কত মাস থেকে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না চলুন আজকে আপনাদের মাঝে গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

 আরো গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি ও গর্ভাবস্থায় কত মাস থেকে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হয়। তা নিয়ে বিস্তারিত আপনাদের মাঝে আলোচনা করা হবে। তা বিস্তারিত সবকিছু জানতে নিচের আর্টিকেলগুলো মনোযোগ সহকারে পড়েন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ

গর্ভাবস্থায় কত মাস থেকে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হয়

গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের সময়সূচি প্রায়শই নিবন্ধনকৃত চিকিৎসকের পরামর্শে নির্ধারিত হয়। প্রায়শই, গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে সাধারণত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেওয়া হয়, যেটি গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে শিশুর অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, যদি গর্ভাবস্থায় সময়ের মধ্যে 

মায়ের ক্যালসিয়ামের খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পেয়ে, চিকিৎসক একাধিক সাপ্লিমেন্ট প্রেসক্রাইব করতে পারেন। যেহেতু ক্যালসিয়াম খাওয়ার প্রয়োজনীয় পরিমাণ একই থাকলেও, গর্ভস্থায় মাসের সংখ্যা বিভিন্ন হতে পারে, তাই আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। এছাড়াও, আপনার 

খাবারে যেসব খাবার আছে তা অধিক ক্যালসিয়াম ধারণ করা সাধ্য, যেগুলি আপনি যদি নিয়মিতভাবে খান। সর্বশেষ পরামর্শের জন্য, আপনার নিজের চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন। তিনি আপনার গর্ববস্থার প্রতিটি বিশেষজ্ঞ অবস্থা বিবেচনা করে এবং পরামর্শ প্রদান করতে সক্ষম হবেন।

গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি খাবার

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি খাবার গর্ভাবস্থায় একটি মহান অভিযাত অবস্থা, যা মা ও শিশুর জন্য পুরোপুরি যত্ন নিতে হয়। এই সময়ে মা যে খাবার খেয়ে তার প্রভাব শিশুর উন্নতি এবং মা স্বাস্থ্য প্রভাব ফেলে। গর্ভাবস্থায় সঠিক পোষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ক্যালসিয়ামের সমৃদ্ধির জন্য পরামর্শ

মোতাবেক খাবার পরিবর্তন। নিচে গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়ামের সমৃদ্ধি  খাবারের কিছু উদাহরণ আলোচনা করা হলো: দুগ্ধ এবং প্রোডাক্টস অত্যন্ত উচ্চ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হয়। গ গর্ভাবস্থায় মা যদি দুগ্ধ প্রোডাক্ট সাধারণত ভালো পরিমাণে পরিবেশন করেন, তবে তার ক্যালসিয়াম স্তর ভালো থাকতে পারে। দুধ, দই, পনির,চিজ ইত্যাদি

এই প্রোডাক্টগুলির ভিন্ন ভিন্ন রূপ গর্ভাবস্থায় অধিক নানা উপাদান সরবরাহ করতে সক্ষম। সবজি এবং প্রহরী ফল সবজি এবং পরি ফলের অনেক অংশ সহজেই গর্ভাবস্থায় যোগ করা যায়। ভেজিটেবল ও ফলের মধ্যে ক্যালসিয়ামের উচ্চ পরিমাণ পাওয়া যা... যা শিশুর উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

গর্ভাবস্থায় মহিলারা প্রায়শই লোহা ও ফোলাতি সবজি খাবারের প্রচুর সম্ভাবনা থাকে, যেগুলি ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পোষণীয় উপাদানগুলি সরবরাহ করে। স্নিগ্ধ অল্পাহার ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি অল্পহার যেমন বাদাম, খুবানী, ওয়ালনাট, কিসমি্‌ খেজুর ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে। এই খাবারগুলি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর এবং ক্যালসিয়ামের সমৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ অন্যান্য খাবার

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল যা আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে সহায়ক। এটি অস্থিমজ্জা ও দাঁতের নির্মাণের মূল ভূমিকা পালন করে, এবং মাসিক সঠিকভাবে প্রয়োজনীয় হিমোগ্লোবিন প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজন। প্রাকৃতিক ভাবে অধিকাংশ ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় দুধ এবং দুধ

থেকে তৈরি প্রোডাক্ট গুলি যেমন পানি দই ও চিজ। এ ছাড়াও, কিছু প্রাকৃতিক ভাবে অধিক ক্যালসিয়াম ধারণ করা যেতে পারে যেমন গুড়ু, সয়াবিন, বীয়া, খুবানি, মাছ, তেলাপিয়া, বীফ,  কিং ম্যাকারেল, সার্ডিন, স্প্রাউট, প্রস্তুত শাকসবজি, কালো রসুন, কাজু, বাদাম, সেসামি সীড, গোল ভুট্টা, সফেদ বিনস,  কিসমিস, ফিগ, মোরব্বা, পরপার, এবং শুকনো আম।

এছাড়াও কয়েকটি খাবার যা সাধারণ ভাবে না ধরেও সমৃদ্ধি ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ হতে পারে, যেমন আপেল, কলা, আঙ্গুর, জলরেখা এবং কিছু ধানগুড়ি সমৃদ্ধ ক্যালসিয়াম প্রদান করে। পরিশেষভাবে। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের একটি অনুশীলনী হিসাবে এটি সাধারণভাবে যোগ করা হয় প্রস্তুত খাবারে,

যেমন মেয়োনিজ, চীজ, বাটার, এবং বাসায়িত মিষ্টি দ্রবণ। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি খাবার প্রচুর পাওয়া যায়, যা আমাদের যত্ন নিতে সাহায্য করে যেমন শরীরের ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয় পরিমাণের অনুমোদিত থাকে। তবে, উল্লেখযোগ্য যে, স্বাভাবিক খাবারে থাকা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন পরিমাণের মধ্যে দেখা যায় না, তাই একই সমস্যার প্রতি চিকিৎসা অধিকারীর সাথে আলাপ করে। 

গর্ভাবস্থায় আয়রন ও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

গর্ভাবস্থায় সময়ে মা ও শিশুর সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশণগুলির পরিমাণ বড়তি হয়ে উঠে। আয়রন ও ক্যালসিয়াম হল দুটি মৌলিক পুষ্টিতত্ত্ব, যা গর্ভকালীন মা ও শিশুর সুস্থ বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই পরিমাণ যাতে মাত্রা ও সময়ে নিয়ে খাওয়া হয়, তা গর্ভাবস্থা মা এবং শিশু সুস্থতা ও উন্নতির দিকে গুরুত্ব দেখানো উচিত।

গর্ভস্থার প্রথম ৩ মাসে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন বেশি হয়। এ সময়ে মায়ের শরীর এই পুষ্টির প্রয়োজন বেশি হয়ে ওঠে যেটা নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে পূরণ করা উচিত। প্রতিদিন পেগনেন্সি মাল্টি- ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়ায় উচিত, যা আয়রন ও ক্যালসিয়াম সহ অন্যান্য পুষ্টি উপকরণ সরবরাহ করে।

আয়রনের পরিমাণ যদি ডাক্তারের নির্দেশনা অনুসারে সম্পর্কিত ট্যাবলেট দেওয়া নেওয়া না হয়ে থাকে, তবে আয়রনের পরিমাণ পূরণের জন্য সঠিক প্রষণসংক্রান্ত খাবার খাওয়া উচিত। তবে এমন সময় আয়রন সম্পর্কে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই গ্রহণ করা উচিত। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট গর্ভাবস্থার শেষপ্রান্তে 

বা ল্যাক্টেশন প্রস্তুতি করার সময় প্রয়োজন হতে পারে। ক্যালসিয়াম সাধারণত প্রয়োজন হয় গর্ভকালীন প্রথম ২ মাসে এবং প্রেগনেন্সি শেষের সময়ে, কারণ এই সময়ে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন বেশি হয়ে ওঠে। আয়রন ও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার সময়ে উপযুক্ত ডোস এবং সময়ে খেতে হবে গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি ডাক্তারের পরামর্শ জানুন।

আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আইরন বা (iron)  ট্যাবলেট হলো একটি প্রধান পুষ্টিতত্ত্ব যা মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে অবশ্যই প্রয়োজনীয়, যা পূর্বের রক্ত হাঁট্‌ কোমর আক্রান্ত, অস্বাভাবিক রক্তচাপ ইত্যাদি অবস্থাতে হয়। গর্ভাবস্থার সময়ে মা এবং শিশুর জন্য আয়রন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ

গর্ভকালীন অবস্থায় মায়ের রক্ত পরিমাণ বাড়তে হয় এবং সম্প্রতি পালন করা যায় শিশুর জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে আমরা আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

 আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা 

  • রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করে: আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিন উন্নত করে এবং রক্ত পরিমান বৃদ্ধি করে। এটি মাত্রা এবং গুণগত প্রয়োজন হতে পারে গর্ভকালীন মা হতে বা ধৈর্যশীল রক্ত অবলম্বনশীলদের মাঝে।
  • শিশুর উন্নত বৃদ্ধি: গর্ভকালীন মা যখন আয়রন খায় তখন তা শিশুর উন্নত বৃদ্ধি হয়ে ওঠে স্ত্রীর প্রয়োজনীয় আয়রন পরিমাণ সামলানো হয়.
  • মায়ের পূর্ণ অসুস্থতার সঙ্গে যুক্তিগত সংক্রান্ত: গর্ভকালীন মা যখন প্রয়োজনীয় পরিমানে আয়রন খায়, তখন তার নিজের স্বাস্থ্যের সাথে তার শিশুর স্বাস্থ্যের উন্নতির মাঝে একটি যুক্তিগত সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। এটি মা ও শিশুর উন্নত স্বাস্থ্য এবং সুস্থ জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সহায়ক: আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় হিমোগ্লোবিন রক্তে অক্সিজেন পরিবহন করে শরীরের প্রতিটি অংশের জীবন সাথী প্রয়োজন অনুমেয়।
  • প্রতিরক্ষাবাহী ক্ষমতা উন্নত করে আয়রন সেলুলার রক্ষা ক্ষমতা বাড়ায়, যাতে শরীরের প্রতিষ্ঠাতা সহজেই ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং অন্যান্য অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।
  • স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভাবস্থা সহায়ক: গর্ভাবস্থা সময়ে পর্যাপ্ত আয়রন খাওয়া প্রেগনেন্সি সমস্যা যেমন প্রীতলাভের প্রতিষ্ঠান করে সহায়তা করে।
  • শিশুর উন্নতির সহায়ক: শিশুর স্বাভাবিক উন্নতি এবং মস্তিষ্ক উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় আয়রন প্রয়োজন।
  • অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ করা: পর্যাপ্ত আয়রন খাওয়া রক্তের ওজন বৃদ্ধি করে এবং রক্তদাবর্ষণের প্রতিরোধে সহায়তা করে।

গর্ভাবস্থায় লেবু খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় লেবু খাবার সংক্রান্ত প্রশ্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক তথ্যর প্রয়োজন। গর্ভাবস্থা সময়ে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য পুষ্টিগত ও সঠিক খাবার প্রয়োজন। লেবু একটি উপকারী ফল যা গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে, যদিও একটি প্রায় প্রেগন্যান্সির সময় প্রচুর পরিমাণে খাওয়া হয় না। 
 
লেবু অনেক ধরনের ভিটামিন, খনিজ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর উন্নত স্বাস্থ্যর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, গর্ভাবস্থায় লেবু খাওয়ার ক্ষেত্রে মেয়াদ করে একটি দ্বিধা রয়েছ্‌ কারণ কিছু মানুষের জন্য এটি পেটে গ্যাস ও অতিসার করতে পারে। এছাড়াও, এটি মিথ্যোকন্ড্রিয়াল বা অক্সিডেটিভ

 অক্সিজেন স্পেসিস উৎপন্ন করতে পারে যা মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তবে, যদি মা লেবু খাওয়া ইচ্ছুক হয় এবং তার কোনো আদ্যত্তম সমস্যা না থাকে, তবে মাত্র উপযুক্ত পরিমাণে এবং যত্ন নিয়ে খাওয়া যেতে পারে। সেই সাথে শিশুর স্বাস্থ্যর জন্য সে খাবারের সাথে অন্য পুষ্টিগত খাবার

সম্মিলিত করা উচিত। একটি সুস্থ খাবার পরিপ্রেক্ষিতে মিষ্টি, খাবার ও অতিরিক্ত প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফোলেট, ওমেগা-৩ অ্যাসিড, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য পুষ্টিগত উপাদান সরবরাহ করতে সাহায্য করে। সর্বশেষ, যে কোনো ধরনের পুষ্টিগত পরামর্শের জন্য মেডিকেল পেশাদারের সাথে

যোগাযোগ করা উচিত। তারা গর্ভাবস্থায় কোন খাবার বা ফলের সম্পর্কে সঠিক পরামর্শ প্রদান করতে সক্ষম হয়।

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থার সময়ে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ খাবারের নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। কিছু খাবার এবং পদার্থ গর্ভাবস্থার সময়ে নিরাপদ হয় নয় এবং মা ও শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এই খাবারগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

রসবতী মাংস: গর্ভাবস্থায় রসবতী মাংশের খাবার এড়িয়ে যাওয়া উচিত, কারণ এটিতে অনেক সময়ে ব্যাকটেরিয়া, মাইক্রোবিওম, এবং অন্যান্য ক্ষতির পদার্থ থাকতে পারে।

কাঁচা মাছ: কিছু ধরনের কাঁচা মাছে থাকা ওয়ারম এবং অন্যান্য জীবাণুগুলি গর্ভাবস্থায় ক্যান্সার এবং অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য। 

অল্পাহার: গর্ভাবস্থার সময়ে অধিক ক্যাফিন, লেভুল ও অল্পাহার খাবার খাওয়ার সাথে বিশেষ দৈর্ঘ্যের চিকিৎসার ঝুঁকি রয়েছে।

উপস্থিত ও অপ্রয়োজনীয়: ঔষধ গর্ভাবস্থায় প্রয়োজনীয় ওষুধ বা বৈশিষ্ট্যহীন ওষুধের ব্যবহারের সাথে বিপর্যস্ততা থাকতে পারে। 

অধিক মাত্রার মাদক: গর্ভাবস্থায় ধূমপান এবং অধিক মাত্রার অ্যালকোহলের ব্যবহারের ক্ষেত্রে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ধর্মান্তরিত হতে পারে:

সকল ধরনের পুষ্টিগত পরামর্শের জন্য মেডিকেল পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। এতে তারা মা ও শিশুর জন্য নিরাপদ এবং সুস্থ পুষ্টগত পরামর্শ প্রদান করতে সক্ষম।

গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকা অনেক মা কার্যকারী উপায়ের একটি চেহারা পেতে পারেন, তবে এর সাথে কিছু ঝুঁকি ও জন্যেবাদি সমস্যা জড়িয়ে থাকতে পারে। এই সমস্যাগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

প্রাথমিক গর্ভাবস্থার সমস্যা: অতিরিক্ত শুয়ে থাকা গর্ভাবস্থার প্রাথমিক সমস্যা হতে পারে, যেমন মিচমিচি, অনিদ্রা, স্বল্পশ্বাসকষ্ট, হাড় ব্যথা, ক্রমবর্ধমান পুঁতে পড়া এবং অতিরিক্ত  প্রেসার। 

কোমর ব্যথা এবং অস্বস্তি: অতিরিক্ত শুয়ে থাকা কোমরে অস্বস্তি এবং ব্যথা সমস্যা উৎপন্ন করতে পারে, যা গর্ভাবস্থার সময়ে মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

শিশুর স্থিতি ও  প্রস্থান: অতিরিক্ত শুয়ে থাকা শিশুর জন্য প্রস্থানের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং শিশুর উন্নত উন্নতিতে প্রভাব ফেলতে পারে। 

শিশুর মৃত্যু ঝুঁকি: অনেক গবেষণা প্রদান করে যে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত শুয়ে থাকা শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকিতে উন্নত হতে পারে।

প্রেমজনিত সমস্যা: অতিরিক্ত শুয়ে থাকা সময়ে মেয়েদের লকালাইজড প্রেমজনিত সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।

অতিরিক্ত শুয়ে থাকার সময়ে সাক্ষাতকার অধিক পরামর্শ জরুরি হতে পারে। প্রায়শই স্বাভাবিক পুরুষের অতিরিক্ত শুয়ে থাকা প্রবৃদ্ধি হতে পারে, তবে এটি মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি কোন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই যদি কোন প্রবৃদ্ধি বা অস্বস্থতা অনুভব করা হয়, তবে মেডিকেল পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ

গর্ভাবস্থার সময় কিছু কাজের সাহায্য মা ও শিশুর সুস্থ এবং সুখী জীবন নিশ্চিত করা যায়। তবে কিছু কাজ গর্ভাবস্থার সময়ে করা নিষেধিত এবং অবসান্ন হতে পারে, সাধারণত, গর্ভাবস্থার সময়ে নিম্নলিখিত কাজগুলি করা নিষেধিত:

ভারী জিনিস তুলনা: গর্ভাবস্থার সময়ে অতিরিক্ত ভারী জিনিস তুলনা এড়িয়ে যাওয়া উচিত, যেমন ভারী সকালের কাজ, ভারী চুলের কাজ, অথবা অতিরিক্ত ভারী বসা থাকা। এই কাজগুলি মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। 

ক্ষুধামন্দা করা: অতিরিক্ত ক্ষুধামন্দা করা এড়িয়ে যাওয়া উচিত, যেটি মা ও শিশুর পুষ্টির দৈর্ঘ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং স্থিতিশীলতার সমস্যার উন্থানের কারণ হতে পারে। 

নিউনাইফেন বা হারমনাইজারের ব্যবহার: গর্ভাবস্থার সময়ে নিউ লাইফেন বা অন্য যেকোন প্রস্তুতির ব্যবহার করা নিষেধিত, যেটি মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।

জীবন্ত ও জাহাজে যাওয়া: গর্ভাবস্থার সময়ে জীবান্ত ও জাহাজে যাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত, যেটি অনিস্কৃত পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত ক্ষতিকারক হতে পারে।

নিউলাইফেন বা হারামনাইজার ব্যবহারের সাহায্য মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা: অতিরিক্ত সাইড ইফেক্ট এবং প্রভাবের মধ্যে সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য মেডিকেল পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

এই প্রেক্ষিতে, গর্ভাবস্থার সময়ে কিছু নিষিদ্ধ কাজ এবং সতর্কতা প্রয়োজন যেন মা ও শিশুর সুস্থ এবং সুখী জীবন নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।

লেখকের মতামত

আশা করি আপনাদের কাছে আমাদের এই আর্টিকেলটি বোঝার মত হয়েছে যদি ভালো লাগে তো বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ বন্ধুদের, সুস্থ থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রোকন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url